দেশের স্বাস্থ্য খাতের অধিক সমালোচনায় ভিন্ন কোনো মহল সুবিধা নিতে পারে বলে মনে করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। তিনি বলেছেন, দেশের স্বাস্থ্য খাত এখন আর সেই ভঙ্গুর অবস্থায় নেই। কিন্তু সারাক্ষণ এই খাতকে বেশি সমালোচিত করলে মানুষ দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থায় আস্থা হারাবে এবং চিকিৎসার জন্য সামান্য কিছু হলেই বিদেশমুখী হবে। এতে অন্যান্য দেশের স্বাস্থ্য খাত লাভবান হবে। আর দেশের স্বাস্থ্য খাত বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
আজ সোমবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের অধীন স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, কেন্দ্রীয় ঔষধাগারসহ আটটি সংস্থার সঙ্গে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি সই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কাজের গতি এখন অনেক গুণ বেড়েছে। হাসপাতাল, ক্লিনিকসহ অন্যান্য স্বাস্থ্য খাতে কোনো অনিয়ম হয় কি না, তার জন্য একটি টাস্কফোর্স গঠন করে দেওয়া হয়েছে। হাসপাতাল সেবা তদারকির জন্য নতুন কমিটি করা হয়েছে। কাজেই এখন যেখানেই অন্যায় হবে, সেখানেই দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক। ফাইল ছবিদেশের স্বাস্থ্য খাতের অধিক সমালোচনায় ভিন্ন কোনো মহল সুবিধা নিতে পারে বলে মনে করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। তিনি বলেছেন, দেশের স্বাস্থ্য খাত এখন আর সেই ভঙ্গুর অবস্থায় নেই। কিন্তু সারাক্ষণ এই খাতকে বেশি সমালোচিত করলে মানুষ দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থায় আস্থা হারাবে এবং চিকিৎসার জন্য সামান্য কিছু হলেই বিদেশমুখী হবে। এতে অন্যান্য দেশের স্বাস্থ্য খাত লাভবান হবে। আর দেশের স্বাস্থ্য খাত বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
আজ সোমবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের অধীন স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, কেন্দ্রীয় ঔষধাগারসহ আটটি সংস্থার সঙ্গে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি সই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কাজের গতি এখন অনেক গুণ বেড়েছে। হাসপাতাল, ক্লিনিকসহ অন্যান্য স্বাস্থ্য খাতে কোনো অনিয়ম হয় কি না, তার জন্য একটি টাস্কফোর্স গঠন করে দেওয়া হয়েছে। হাসপাতাল সেবা তদারকির জন্য নতুন কমিটি করা হয়েছে। কাজেই এখন যেখানেই অন্যায় হবে, সেখানেই দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বর্তমান করোনা পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বিশ্বের প্রতিটি দেশ করোনা সামলাতে হিমশিম খেয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্য উন্নত দেশগুলোর অবস্থা আমরা জানি। আমাদের দেশ অত্যন্ত ঘনবসতিপূর্ণ এবং আমরা অপেক্ষাকৃত কম স্বাস্থ্যসচেতন। এরপরও করোনায় আমাদের মৃত্যুহার সবচেয়ে কম দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম। পার্শ্ববর্তী ভারত থেকেও আমরা অনেক এগিয়ে রয়েছি। কাজেই শুধু সমালোচনা করলেই সব সমাধান হবে না। সমালোচনার পাশাপাশি অর্জনগুলোও তুলে ধরতে হবে। তাহলে দেশের মানুষ চিকিৎসা নিতে বিদেশে গিয়ে অযথা তাঁদের অর্থসম্পদ বেশি নষ্ট করবে না।’
স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. আবদুল মান্নানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট আটটি শাখার প্রধানসহ অন্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।